এসএসসি এবং এইচএসসি পরিক্ষা কি অটোপাশ দেওয়া হবে?

আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। মহান আল্লাহর রহমতে আমিও ভাল ও সুস্থ আছি। আজকের এই পর্বে আমরা আলোচনা করব, আমাদের 2021 সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরিক্ষা রয়েছে এই দুটোর সম্পর্কে। তো বেশি কথা না বলে আমরা চলনা আলোচনাটি শুরু করি 2021 সালের এসএসসি এবং এইচএসসি ব্যাচ নিয়ে।

আমরা সবাই অবগত আছি গত প্রায় 15 থেকে 16 মাস ধরে আমাদের সমস্ত প্রকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে এই কোভিড-১৯ পরিস্থিতির মাঝখানে আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রায় দেড় বছর কোন প্রকার ক্লাস করতে পারে নাই বা শিক্ষা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় বর্তমানের 2022 সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা বেশ উদ্বিগ্ন অবস্থায় রয়েছে। কি হবে এদের? এদেরকে কিভাবে মূল্যায়ন করা হবে? এদেরকে কি পরীক্ষা নেওয়া হবে না অন্য কোন মাধ্যমে প্রমোশন করা হবে? তো এই বিষয়গুলো নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করতে চলেছি। আপনি যদি একজন এসএসসি বা এইচএসসি 2021 হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি আপনাকে পড়তে হবে। কেননা এই আর্টিকেলে আমরা কিন্তু সমস্ত বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

প্রিপারেশন কিভাবে নিবেন?

আমরা যারা এসএসসি এবং এইচএসসি ব্যাচ 2021 রয়েছে অর্থাৎ 2021 সালে যাদের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল এসএসসি এবং এইচএসসি। আমরা সকলেই জানি আমাদের পরীক্ষা কিন্তু সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। অর্থাৎ আমরা বলতে পারে আপাতত আমাদের পরীক্ষাটি সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ করা হয়েছে বা পরীক্ষার সময় কিন্তু ধীরে ধীরে বা ধাপে ধাপে পেছানো হচ্ছে। এক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যদি না খুলে সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আমাদের পরীক্ষা নেওয়া কোনভাবেই সম্ভব না।

আর বর্তমানের এই কোভিড বা করোনা পরিস্থিতির মধ্যে কিন্তু আমাদের কোনোভাবেই স্কুল কলেজ গুলো খোলা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা যদি খেয়াল করি তাহলে দেখতে পারবো গত 15 মাস থেকে আমাদের সমস্ত প্রকার স্কুল এবং কলেজ গুলো এবংকি ইউনিভার্স কিন্তু বন্ধ রয়েছে। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সবগুলোই বন্ধ রয়েছে। এমন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নাই যেগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বর্তমানে ক্লাস করে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে। তবে এ থেকেই বুঝা যাচ্ছে যে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরাসরি বন্ধ থাকে। এসএসসি এবং এইচএসসি পরিক্ষা

যার ফলে কিন্তু আমরা সম্পূর্ণভাবে লেখাপড়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছি। এই সময় যদি আমরা প্রিপারেশন নিতে চাই তাহলে আমাদেরকে বেশ কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে কিন্তু প্রিপারেশন নিতে হবে। সেই ধাপগুলো কিন্তু আমরা আপনাদের সাথে ধীরে ধীরে আলোচনা করতে থাকব। আশা করি আপনারা সবাই আমাদের সাথেই থাকবেন। আমাদের কে প্রথমে কি করতে হবে। আমাদের যাদের মোবাইল ফোন রয়েছে বা ইন্টারনেট কানেকশন রয়েছে। যেমন, আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়েছেন তার মানে অবশ্যই আপনার কাছে একটি ইন্টারনেটযুক্ত মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন রয়েছে।

আপনাদের যদি ইন্টারনেট এবং মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোন না থাকতো সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়তে পারতেন না। তো সেই ক্ষেত্রে আপনাদের স্কুল বা কলেজ থেকে যে অনলাইনের মাধ্যমে গুগোল মিট বা জুম ক্লাসের মাধ্যমে বা ফেসবুকের মাধ্যমে জে ক্লাসগুলো করানো হচ্ছে বা যেই ক্লাসগুলো রেকর্ড করে আপলোড করা হচ্ছে আপনারা সেগুলো ডাউনলোড করে রেখে দিতে পারেন। অথবা আপনার সরাসরি লাইভ এর যোগদান করে শিক্ষার্থীর এবং অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে আপনারাও লাইভ ক্লাস করতে পারেন এবং লাইভ ক্লাস এর মাধ্যমে কিন্তু আপনারা একটি ক্লাসের অনুভূতি পাবেন।

এবংকি আপনারা খুব সহজেই সেখান থেকেই ক্লাস করল করতে পারবেন। সো এই ভাবে কিন্তু আমরা সকলেই সবকিছু ঠিকমতো করতে পারব বা বলতে পারেন যে আমরা ঠিক মত কাজগুলো করতে পারব। তবে আমরা সকলেই জানি যে বর্তমানের অবস্থায় অনেক জায়গাতেই মোবাইল ফোনের অবস্থান নেই। এবংকি অনেকেই প্রাইভেট গুলো পড়তে পারছে না ঠিকমত। বলতে পারেন সমস্ত প্রকার প্রাইভেট বন্ধ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে আমাদের আশেপাশে যদি কোন বড় ভাই বোন থাকে সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আমরা তাদের সহায়তা নিয়ে লেখাপড়া করতে পারো আমি এতক্ষণ যে আলোচনাগুলো করলাম তার মধ্যে কিন্তু কয়েকটা বিষয় চলে এসেছে। এক হচ্ছে অনলাইন লাইভ ক্লাস। দ্বিতীয়ত হচ্ছে রেকর্ড ক্লাসগুলো। এবং তৃতীয়তঃ হচ্ছে আপনার আশেপাশের গার্জিয়ান বা আপনার আশেপাশের বড় ভাই বা বোন দের কাছ থেকে আপনারা কিন্তু আপনারা যেই টপিকগুলো বা বিষয়গুলো না বোঝেন সেগুলো কিন্তু বুঝে নিতে পারবেন।

বাসায় পড়া নিয়ে আলোচনা

এর সাথে সাথে আপনাদেরকে বাসায় প্রচুর পরিমাণ পড়তে হবে। আপনার যদি বর্তমান এই সময় বাসায় ভালো করে না পড়েন তাহলে কিন্তু আপনারা ভালো কিছু করতে পারবেন না। কেননা বাসায় ভালো করে পড়ে আপনাদেরকে যে সিলেবাসটি রয়েছে সেই সিলেবাস টি কমপ্লিট করতে হবে। আপনারা যখন সিলেবাস কমপ্লিট করতে পারবেন তখন কিন্তু আপনাদের পরীক্ষার জন্য প্রিপারেশন কমপ্লিট হবে। তো সেজন্য বাসায় ভালো করে পড়বেন এবং লাইভ ক্লাসে যুক্ত হবেন এবং রেকর্ড করা ক্লাস গুলো ডাউনলোড করে সেগুলো থেকে কিন্তু আপনারা আমাদের সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবেন।

এবং বাড়তি যে সমস্যাগুলো থাকবে সেগুলো আপনার গার্জিয়ান এবং আশেপাশের বড় ভাই-বোন রয়েছে তাদের কাছে শেয়ার করে সেই সমস্যাগুলো বা টপিকগুলো সমাধান করে নিবেন। এইভাবে কিন্তু আপনার খুব সহজে আপনাদের সিলেবাস টি কমপ্লিট করতে পারবেন। আমরা সকলেই জানি বর্তমানে এই কোভিড পরিস্থিতির কারণে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। যার কারণে কিন্তু আমাদের লেখাপড়া অনেক ক্ষতি হচ্ছে। তো এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অবশ্যই আপনাকে বাসায় চেষ্টা করতে হবে। এসএসসি এবং এইচএসসি পরিক্ষা

আমাদের গার্জিয়ানদের কাজ কি?

গার্জিয়ানদের কে চেষ্টা করতে হবে ছাত্ররা যেন বাসায় ঠিকমতো পড়ে। সেটার উপর নজর রাখতে হবে। সো আপনি যদি একজন গার্ডিয়ান হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি আপনার বাচ্চাদের উপর খেয়াল রাখবেন। তারা সারাদিন কি করছে। আপনি যদি তাদেরকে মোবাইল দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই তাদেরকে মোবাইলের ব্যাপারে খোঁজ খবর নিবেন। বাচ্চারা মনে করে যে মোবাইল চালানোর কারণে পিতা মাতা আমাদের উপর অনেক চেঁচামেচি করে কিন্তু এটা আসলে তারা বুঝতে চায় না যে তার পিতা-মাতা বাগআঁচড়া আমাদের ভালোর জন্যই এরকম চেঁচামেচি বা আমাদের সাথে বাজে ব্যবহার করে। আমাদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করা উচিত তবে সেটা একটু লিমিটের মধ্যে রেখে।

অবশ্যই লিমিট অতিক্রম করা কোনোভাবেই উচিত নয়। আমরা মোবাইল ফোনের সাধারণভাবে নরমাল ইউজ করা, যেমন; ফোনে কথা বলা, ভিডিও দেখা, এবং বিভিন্ন এডুকেশন রিলেটেড বিভিন্ন ভিডিও দেখে শেখা এবং বিভিন্ন বিষয়ে রিচার্জ করা। এগুলোর কাজ কিন্তু আমরা খুব সহজে ব্যবহার করতে পারে। এক্ষেত্রে আমাদের কোন সমস্যা নেই। আমরা চাইলে ছোটখাটো এবং অল্প কিছুক্ষণ সময় গেম খেলতে পারি। কিন্তু আজকাল দেখা যাচ্ছে গেমের নেশার অনেক বেড়ে গেছে। যার কারণে তাদেরকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। পোলাপান জানো পড়ালেখা বাদ দিয়ে সব সময় মোবাইল নিয়ে পড়ে না থেকে এই বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। তা না হলে কিন্তু সমস্যা আরও বাড়তে থাকবে। আপনার মোবাইল ব্যবহারের উপর একটি লিমিট করে দিবেন এবং কি আপনারা ঠিকমতো অনলাইন ক্লাস গুলো করবেন

এসএসসি এবং এইচএসসি কিভাবে মূল্যায়ন করা হবে

2021 সালে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা আপাতত স্থগিত করা হয়েছে এবং ধাপে ধাপে কিন্তু এই পরীক্ষার ডেট গুলো পেছানো হচ্ছে। অর্থাৎ পরীক্ষা কবে হবে সেগুলো কিন্তু পেছানো হচ্ছে। তো আমরা এই অবস্থায় বলতে পারি যে আপাতত আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কোন চান্স নেই। আমাদের শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে আমাদের এইচএসসি 21 ব্যাচের জন্য 84 দিনের সিলেবাস এবং এসএসসি এর জন্য 60 দিনের একটি চূড়ান্ত সিলেবাস দেয়া হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস নেওয়ার পরেই কিন্তু শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়া হবে।

আপনারা বর্তমানে বুঝতেই পারছেন যে বর্তমানে পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব না। তো সেই ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে আমাদের পরীক্ষা কিন্তু আরো পিছিয়ে যাবে। সেই ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে পেছাতে পেছাতে এমন সময়ে পৌঁছে যাবে যেখানে কিন্তু আমাদেরকে আর পরীক্ষা নেওয়ার মতো কোন অপশন থাকবে না। কেননা সবকিছুরই একটি সময় রয়েছে। যেটা আমরা অলরেডি অতিক্রম করে ফেলেছি। অর্থাৎ আমরা অলরেডি আরো বেশ কয়েক মাস কিন্তু পার করে ফেলেছি আমাদের পরীক্ষার সময় এরপর থেকে। সো এখন যদি আরো তিন চার মাস ক্লাস করি তারপর পরীক্ষা দিতে যাই তো সেই ক্ষেত্রে দেখা যায় সেশনজট সৃষ্টি হবে। এসএসসি এবং এইচএসসি পরিক্ষা

যার কারণে কিন্তু আমাদের যেভাবেই হোক উত্তীর্ণ করা হবে। তো এই ক্ষেত্রে উত্তীর্ণ করার জন্য আমাদের কি শিক্ষা মন্ত্রী বিভিন্নভাবে বিভিন্ন বিষয়ের উপর বিভিন্ন টিম বানিয়ে আলোচনা করছে। তবে এর মধ্যে যে বিষয়গুলো উঠে এসেছে সেগুলো আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করতে পারি। এর মাধ্যমে একটি হচ্ছে যে আপনাদেরকে সকলকেই অর্থাৎ এসএসসি-এইচএসসি সহ বাকি যে পাবলিক পরীক্ষা গুলো রয়েছে সেগুলো এসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে পরীক্ষা হতে পারে। অথবা আজকের নিউজ কনফারেন্সে দেখলাম শিক্ষা মন্ত্রী আমাদেরকে জানালে যে বর্তমানে যে পরিস্থিতি সেই পরিস্থিতিতে স্কুল কলেজ খোলা সম্ভব নয়।

এবং স্কুল-কলেজ যদি আগামী 1-2 মাস এর মধ্যে খোলা না হয় সেই ক্ষেত্রে কিন্তু সমস্যা আরো চরম পর্যায়ে পৌঁছে যাবে। কারণ তখন কিন্তু আমাদের 80 দিন এবং 60 দিনের যে ক্লাসটি করানোর কথা ছিল সিটি করে কিন্তু পরীক্ষা নেওয়া কোনভাবেই সম্ভব হবে না। কারণ তখন অনেক দেরি হয়ে যাবে। যার কারণে কিন্তু আমাদের চরম পর্যায়ে সেশন জটের সৃষ্টি হবে। তো সেই ক্ষেত্রে আমাদেরকে বিকল্প পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করতে হবে। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষামন্ত্রী সহ আমাদের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন লোকজন কিন্তু পরীক্ষার বিকল্প কি হতে পারে সেটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করছেন।

অর্থাৎ কিভাবে পরীক্ষা নিলে ভালো হয় অথবা যদি পরীক্ষা নেওয়া না যায় সে ক্ষেত্রে কি আমাদের প্রমোশন’ দেওয়া হবে। নাকি অ্যাসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হবে। সেই বিষয়গুলো নেই কিন্তু আলোচনা করা হচ্ছে। তো আমরা যারা অটো প্রমোশন চাচ্ছি তারা বলতে পারেন যে একপ্রকার ভাবেই আমরা অটোপ্রমোশন পেতে পারেন এই ক্ষেত্রে কিন্তু সম্ভাবনা একটি রয়েছে। বলতে পারেন যে 90 পার্সেন্ট সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদেরকে অটো প্রমোশন’ দেওয়া হবে। কারণ বর্তমানে স্কুল-কলেজ খুলে দেয় সে ক্ষেত্রে 80 দিন ক্লাস করে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া কোনভাবেই সম্ভব না। এসএসসি এবং এইচএসসি পরিক্ষা

কেন এতদিন অনেক দেরি হয়ে যাবে এবং চরম পর্যায়ে সেশন জটের সৃষ্টি হবে। যার কারণে কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই অটো প্রমোশন বা এসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে মূল্যায়ন করে আমাদেরকে পরবর্তী শ্রেণীতে বলতে পারেন ইউনিভার্সিটি লেভেলে উত্তীর্ণ করা হবে। তো এই ক্ষেত্রে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে আমাদের অটোপাশের সম্ভব কিন্তু অনেক অনেক বেশি। কেননা অ্যাসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে মূল্যায়ন করাও সম্ভব না, যদি না আমাদের সঠিক ভাবে পাঠদান করানো না হয়। তো এই ক্ষেত্রে কিন্তু বোঝা যাচ্ছে যে আমাদেরকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না গেলে কিন্তু পরীক্ষা না নিয়ে অটোপ্রমোশন অর্থাৎ কোনো একটি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের কে পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করে দেওয়া হবে। সো আমরা সবাই বুঝতে পারছি কোন না কোনো ভাবে আমাদেরকে পরবর্তি শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করা হবে।

আমার কিছু পার্সোনাল মতামত

আমাদেরকে অটোপাস দেয়া হোক বা এসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে পরীক্ষা নেওয়া হোক বা নরমালি ক্লাসে পরীক্ষা নেয়া হোক। সেটা কিন্তু মূল বিষয় নয়। মূল বিষয় হচ্ছে আমাদেরকে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। কেননা আমরা যদি এখন আমাদের পড়ার বা সিলবাস যদি কমপ্লিট না করে সেই ক্ষেত্রে কিন্তু ইন ফিউচার আমাদের অনেক প্রবলেম ফেস করতে হবে। কারণ বর্তমানের যে শিক্ষার একটি ঘাটতি আমাদের তৈরি হয়েছে এটি কিন্তু সারা জীবন আমাদের খাত থেকেই যাবে। তো এই ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই ভালো করে প্রিপারেশন নিয়ে আমাদের সিলেবাস কাভার করতে হবে এবং সিলেবাস কমপ্লিট করার পাশাপাশি আমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ সিলেবাস এর উপর জ্ঞান আহরণ করে নিতে হবে।এসএসসি এবং এইচএসসি পরিক্ষা

পর্যাপ্ত পরিমাণ সিলেবাস এর উপরে জ্ঞান আহরণ করে নিলে কিন্তু আমাদের যে জ্ঞানের ঘাটতি সৃষ্টি হওয়ার কথা ছিল সেটি কিন্তু আর হবে না। যার ফলে কিন্তু আমরা পরবর্তী শ্রেণীতে কোন প্রকার কোন সমস্যা ফেইস করবো না। তো আমি আপনাদেরকে অবশ্যই ডকুমেন্টগুলো আপনারা বাসায় আশেপাশে বড় ভাইদেরকে আপনার সমস্যার কথা জানিয়ে সেখান থেকে কোন সমাধান গুলো নিয়ে জ্ঞান অর্জন করবেন। এবং সিলেবাস গুলো কমপ্লিট করে ফেলবেন।

কারণ আপনার পরবর্তী শ্রেণীতে গিয়ে কোন সমস্যা হবে না। তো আশা করি আজকের আলোচনাটি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি বুঝে থাকেন তাহলে আলহামদুলিল্লাহ। আজকের আলোচনাটি আমরা এখানেই শেষ করে দিচ্ছি। আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিবো।

Categories Uncategorized

Leave a Comment

x