আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। মহান আল্লাহর রহমতে আমিও ভাল ও সুস্থ আছি। আজকের এই পর্বে আমরা আলোচনা করবো আমাদের যে, জেএসসি পরীক্ষা রয়েছে সেই পরীক্ষাসংক্রান্ত বেশ কিছু বিষয় নিয়ে। আমাদের 2021 সালের জেএসসি পরীক্ষা কবে নাগাদ হতে পারে এবং পরীক্ষার জন্য আমরা কিভাবে প্রস্তুতি নেব এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো। তো বেশি কথা না বলে চলুন আজকের আলোচনা আমরা শুরু করে দেই।
জেএসসি পরীক্ষা কি
আমরা যারা ছাত্র রয়েছি তারা প্রত্যেকে জানি পরীক্ষা কি। আমাদেরকে বেশ কিছুদিন বিদ্যালয়ে পাঠদান এর পর আমাদেরকে একটি পরীক্ষা নেওয়া হয় অর্থাৎ আমরা বেশ কিছুদিন পাঠদানের পাঠ্যক্রম গুলো শিখি সেই পাঠ্যক্রম গুলোর উপর ভিত্তি করে আমাদের জন্য প্রশ্ন তৈরি করা হয় এবং সেই প্রশ্নের উত্তর আমাদেরকে কোন প্রকার বই এবং টিচারদের সাহায্য ছাড়া উত্তর প্রদান করতে হয় এবং এই উত্তর প্রদান করে আমরা আমাদের চেয়ে জ্ঞান অর্জন করলাম সেটার মান যাচাই করতে পারে যে আমরা কতটুকু পাঠ এর ভিতরে কতটুকু জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
ঠিক তেমনভাবে জেএসসি পরীক্ষাও একটি পরীক্ষা। আপনারা যারা জানে তারা তো জানি আর জানাজানি তাদেরকে বলি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নরমালি মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থা পর্যন্ত আমাদেরকে বেশ কিছু বড় বড় পরীক্ষা বোর্ড পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়। আমাদের জীবনের সর্বপ্রথম বোর্ড পরীক্ষা হচ্ছে পি এস সি। আপার প্রাইমারি স্কুল এভাবে আমরা যে পরীক্ষাটি দিয়ে থাকি সেটি। এরপর আমরা যখন ক্লাস এইটে উঠেছি থেকে যখন নাইনে উঠতে চাই ঠিক তখন আমাদেরকে একটি পরীক্ষা দিতে হয়। সেই পরীক্ষা নাম হচ্ছে জেএসসি।
এটি হচ্ছে ক্লাস এইট এর ফাইনাল পরীক্ষার মত অর্থাৎ আমরা ক্লাস এইট এর ফাইনাল পরীক্ষার বোর্ড পরীক্ষা দেই সেটি হচ্ছে জেএসসি পরীক্ষায। এভাবে আমরা যখন দশম শ্রেণী পাস করে কলেজে উঠি তখন আমাদেরকে যে পরীক্ষা দিতে হয় সেটার নাম হচ্ছে এসএসসি পরীক্ষা এবং আমরা যখন কলেজ পাশ করে ভার্সিটিতে উঠি তখন আমাদেরকে যে পরীক্ষাটি দিতে হয় সেটার নাম হচ্ছে এইচএসসি পরীক্ষা। এখন আপনারা হয়তো বুঝে গেছেন যে জেএসসি পরীক্ষা আসলে কি।
জেএসসি পরীক্ষার ক্লাস এইট এর পরীক্ষা দিয়ে থাকে মূলত সেটি অর্থাৎ আমরা জেএসসি পরীক্ষা দিয়েই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার মাধ্যমে আমাদের কলেজ জীবনে অবতরণ করি অর্থাৎ আমরা পরীক্ষায় পাশ করার পর হাই স্কুল লেভেলের থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ে চলে যাওয়ার পর আমরা এই পরীক্ষা দেওয়ার পর ক্লাস নাইন এবং টেনের ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাই।
জেএসসি পরীক্ষা কবে হবে?
বর্তমানে জেএসসি পরীক্ষাটি কবে হবে তা বলা টি খুবই মুশকিল। কারণ গত বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থী এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের এখনো পরীক্ষা হয়নি। আর এই পরীক্ষাগুলো শেষ না হলে আবার পুনরায় নতুন করে জেএসসি পরীক্ষা হওয়া সম্ভব না। আমরা সবাই জানি 2020 সালের জেএসসি পরীক্ষার্থীদের কে অটো প্রমোশন প্রদান করে পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করা হয়েছে। কিন্তু পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হলেও আমাদের যে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা রয়েছে সেই পরীক্ষাগুলো কিন্তু এখনও কমপ্লিট হয়ে সারেনি।
আমাদের চেয়ে এই পরীক্ষার্থী গুলো রয়েছে তাদেরকে কোন প্রকার কোনো ভাবে কোনো সমাধান দেয়া হয়নি। যার কারণে কিন্তু এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা আটকে আছে। যার কারণে কিন্তু আমাদের জেএসসি পরীক্ষা কবে হবে ঠিক বলা যাচ্ছে না। আর সব থেকে বড় কথা হল এই বছর যারা জেএসসি পরীক্ষা দিবেন তাদের মধ্যে সকলেই কিন্তু কোন প্রকার ক্লাস করতে পারে নাই। অর্থাৎ সকলেই ক্লাস এইটে উঠেছি এবাউট তেনা হয়েছে ঠিকই কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের একটি ক্লাস হয়নি স্কুলে। তবে বিভিন্ন মাধ্যমে অ্যাসাইনমেন্ট হয়েছে এবং সরকার বিভিন্ন মাধ্যমে পারাশোনা করানোর চেষ্টা করছে।
সেটার মাধ্যমে কিন্তু তাদের মোটামুটি একটু পড়ানো হয়েছে। কিন্তু ক্লাসের যে পড়ানোটা সেটা কিন্তু জেএসসি পরীক্ষার্থীরা একদম পায়নি এবং তাদের কিন্তু অর্ধেক সময় চলে গিয়েছে। অলরেডি সাধারণত সব সময় চেয়েছি পরীক্ষাগুলো ডিসেম্বরের দিকে বা নভেম্বরের দিকে হয়ে থাকে। অর্থাৎ নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর এর মাঝামাঝি কোন সময় হয়ে থাকে। বেশিরভাগ সময় নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পরীক্ষা হয়ে যায়। কিন্তু এবার মনে হয় না নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পরীক্ষাটি হবে। কেননা এই বছর কিন্তু আমাদের যে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থী রয়েছে তাদেরকে কিন্তু কোনো ফল প্রকাশ করা হয় নাই।
যে তাদের কে কি ভাবে পরীক্ষা নেয়া হবে। কেননা তাদের কি এখনো বলাই হয়নি কিভাবে পরীক্ষা নেয়া হবে। বা তাদেরকে কিন্তু ঠিকমতো ক্লাস করিয়ে সিলেবাস শেষ করা হয়নি। তো যার কারণে কিন্তু এটা নিয়ে সরকার অনেক টেনশন এর মধ্যে রয়েছে। আমরা এখনো জানিনা এই সমস্যার সমাধান কবে হবে বা কিভাবে হবে। খুব সম্ভবত এইবার এইচএসসি পরীক্ষা এবং এসএসসি পরীক্ষা অ্যাসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হবে। আর যদি সেটা সম্ভব না হয় সেই ক্ষেত্রে এই বছরেও পরীক্ষার্থীদেরকে অটোপ্রমোশনের মাধ্যমে পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করা হবে।
কিন্তু এদেরকে প্রমোশন করা না পর্যন্ত জেএসসি পরীক্ষার কোন প্রশ্নই আসে না
কেনমা আপনারা জানেন যে, বছরে সর্বপ্রথম এসএসসি পরীক্ষা হয় এবং তারপর এইচএসসি পরীক্ষা হয় এবং তারপর জেএসসি পরীক্ষা হয়। এক্ষেত্রে যদি খেয়াল করেন সেই ক্ষেত্রে যদি এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা না হয় সে ক্ষেত্রে কিন্তু আমরা পরীক্ষা দিতে পারবোনা। তারচেয়ে শিক্ষার্থীকে রয়েছে তারা পরীক্ষা দিয়ে পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। কেননা পূর্বের চেয়েছি এবং এসেছিল হয়েছে সেটা যদি কমপ্লিট হয় না থাকে। সেই ক্ষেত্রে দেখা যাবে যে একটি হিসাবে গরমিল বেধে যাবে। যার কারণে দেখা যাবে যে দুইটি ব্যাস একসাথে হয়ে যাচ্ছে।
সেই ক্ষেত্রে দেখা যাবে যে এই পরীক্ষাগুলো হওয়ার পর কিন্তু জেএসসি পরীক্ষা হয়ে যাবে। অর্থাৎ এই বছর যদি অ্যাসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে পরীক্ষা হয় এসএসসি এবং এইচএসসি সেক্ষেত্রে দেখা যাবে যে জেএসসি পরীক্ষার্থীদের কিন্তু সেই পদ্ধতিতে পরীক্ষাটি নেওয়া হবে এবং অটো প্রমোশন দেয়া হবে। তাহলে কিন্তু একটি চান্স থাকে, এই বছরের জেএসসি পরীক্ষার্থীরা অটোপ্রমোশন পেতে পারে। কেননা বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি এটাতে খুব আশা করা যায় না যে স্কুল কলেজ খোলা যাবে। কারণ আমাদের শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন এবং আমাদের যে বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন তারা কিন্তু আমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন যে যদি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হার 5% এর নিচে না নামে সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আমাদের স্কুল কলেজ খোলা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে যাবে আমাদের জন্য।
যেহেতু এখানে অনেক শিক্ষার্থীর জীবন নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আমাদের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং কি শিক্ষা মন্ত্রী কিন্তু আমাদেরকে স্কুল-কলেজগুলো খুলে দিয়ে আমাদেরকে ঝুজির মুখের মধ্যে ফেলতে চাইবে না। সেই জন্যই মূলত স্কুল কলেজ গুলো বন্ধ রয়েছে। হয়তো আপনারা বুঝতে পারতেছেন। সেই করোনার কালীন সময়ে স্কুল কলেজ খোলা সম্ভব নয়। তো আপনারা সবাই আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন যেন খুব তাড়াতাড়ি করোনাভাইরাস নামের এই ভাইরাসটি আমাদের থেকে সরে যায়। এবং আমরা এটা থেকে রেহাই পেতে পারি।
এবং আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা পুনরায় চালু হতে পারে। আপনারা সবাই জানেন যে গত 15 মাস ধরে স্কুল কলেজ গুলো কিন্তু বন্ধ রয়েছে। যার কারণে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা একটি বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। এটা সামলে ওঠা খুব একটা সহজ কাজ হবে না। কেননা এটি সামনে তোলার জন্য আমাদেরকে বড় ধরনের একটি ধাক্কার মোকাবেলা করতে হবে।
পরিক্ষার প্রিপারেশন কিভাবে নিবেন?
আমাদেরকে অবশ্যই বাড়িতে পড়াশোনা করে প্রিপারেশন নিতে হবে। পরীক্ষার প্রিপারেশন কিভাবে নিব? সো আমরা যারা জেএসসি পরীক্ষার্থী রয়েছে তা আমাদেরকে প্রথমত বাষায় ভালো মতো পড়তে হবে। আমাদের আশেপাশে গার্ডিয়ান এবং বড় ভাই রয়েছে তাদের কাছ থেকে কোন প্রবলেম হলে সেটা সমাধান নিতে হবে। এবং যথাসম্ভব চেষ্টা করতে হবে। বাসায় পড়াশোনা ভালো আমাদের যে অনলাইনে ক্লাস করানো হচ্ছে অনলাইন কাজগুলোতে আমাদেরকে যোগদান করার চেষ্টা করতে হবে।
সেখানে কোন প্রবলেম থাকলে শিক্ষকদের সাথে আলোচনা করে আমাদেরকে সেটার সমাধান বের করে নিতে হবে। আমরা যেহেতু খুব কম সংখ্যক শিক্ষক এর দ্বারাই অনলাইন পদ্ধতিতে পড়াশোনার সুযোগ পাই। তো বোঝাই যাচ্ছে যে মস্ট অফ স্টুডেন্ট একটি ঝামেলায় পড়ে যাবে। কারণ তারা অনলাইনে ক্লাস করতে পারবে না। আবার দেখা যায় বিভিন্ন স্কুলে আসেন চালু করা হয়েছে। অর্থাৎ সরকারিভাবে অ্যাসাইনমেন্ট চালু করা হয়েছে। সেখান থেকে এসাইনমেন্ট দেয়া হয়। কিন্তু সেটা কমপ্লিট করতে হলো তো আমাদেরকে মোটামুটি স্কুলে যাতায়াত করতে হয়।
সেটা মূলত অনেকটা রিস্কি হয়ে যায়। তো সেজন্য দেখেছে অনেক অ্যাসাইনমেন্ট করতে পারে না। তাদের জন্য সর্বোত্তম ব্যবস্থা হল আপনাদেরকে বাসায় প্রচুর পরিমাণ লেখাপড়া করতে হবে এবং আমাদের যে বাবা-মা-ভাই-বোন এবং যে আমাদের আশেপাশে কোন বড় শ্রেণীর ভাইবোন আছে তাদের কাছ থেকে হেল্প নিয়েই কিন্তু আমাদেরকে আমাদের পড়ালেখা গুলো কমপ্লিট করতে হবে। কারণ; ধরেন আপনাদেরকে এইবার অটো পাস দেওয়া হল বা কোনোভাবে আপনাদের পরীক্ষা হলো না। কিন্তু এতে করে কি হবে আপনাদের তো নেক্সট পাস করতেই হবে।
পরের ক্লাসে উঠলো কিন্তু আপনার আর তখন কি করবেন? এই যে আপনাদের এক বছরের পড়াটা কিন্তু লস হয়ে গেছে। তো যাইহোক আপনারা কিভাবে খুব সহজেই বাড়িতে পড়াশোনা করে মোটামুটি লেভেলের একটা প্রিপারেশন নিয়ে রাখতে হবে। আপনাদেরকে কেন আপনারা যদি মোটামুটি লেভেলের প্রিপারেশন নিয়ে না রাখেন সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনারা পরবর্তীতে অবশ্য ঝামেলায় পড়বেন। সে ক্ষেত্রে আপনাদের পরীক্ষা হোক বা না হোক সেটা হচ্ছে পড়ার বিষয়ে মূল বিষয় হচ্ছে আপনাদেরকে আপনাদেরকে সিলেবাস রয়েছে সেটির সংক্রান্ত যে সিলবাস আছে সেটি আহরণ করে নিতে হবে।
কেননা এতে করে আপনার যদি মাধ্যমিক পর্যায়ে চলে যান সেক্ষেত্রে যে আপনার কিন্তু কিছুই পারবেন না। অর্থাৎ আপনাদের জেএসসি পরীক্ষার একটি ঘাটতি সেটি কিন্তু রয়ে যাবে। তার জন্য আপনাদের ক্লাস নাইন এবং টেনের প্রচুর পরিমাণ বেশি পড়া পড়তে হবে। আগের গুলোর ঘাটতি পূরণ করার জন্য। আপনারা জানেন নাইন টেনের সিলেবাস মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের সিলেবাস গুলো কমপ্লিট করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। তার উপর যদি আগের শ্রেণির পড়া গুলো আমাদের বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।
আমাদের নিজশ্ব কিছু মতামত
আশা করি আপনারা বাসায় ভালোমতো পড়বেন এবং আপনার আশেপাশে কারো থেকে হেল্প নিবেন যেটা পছন্দ সেটা বুঝে নেবেন। এভাবে কিন্তু আপনার প্রিপারেশন নিতে পারেন। এছাড়া কিন্তু বর্তমানে আমাদের কাছে আর কোন পথ নেই। আপনাদের প্রিপারেশন নেওয়ার জন্য আর আপনারা যত কাছাকাছি প্রাইভেট পড়ি, তাদেরকে বলব যে আপনার প্রাইভেট পড়া বন্ধ করে দিন। কেননা এই করুণা একটি সংক্রমণ ছড়াতে পারে। যদি নিজেদের মধ্যে 1-2 জনই প্রাইভেট পড়েন সেটা আলাদা বিষয়। আপনাদের বাড়িতে পড়তে পারেন।
কিন্তু আপনারা কোন কোচিং সেন্টার বা এ ধরনের কোনো প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কোনভাবেই পড়বে না। কারণ সেখানে যদি একজনও ভাইরাস ইফেক্টেড লোক থাকে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনারা সবাই ইফেক্টেড হয়ে যাবেন। তো সেই অবস্থা আপনার সর্তকতা অবলম্বন করবেন। সবাই মাক্স পরিধান করে থাকবেন। আজকের মত আমি আমার আলোচনা এখানেই শেষ করে দিচ্ছে। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আসসালামু আলাইকুম।